বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৫

মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) না হলে আল্লাহ কিছুই সৃষ্টি করতেন না- এই হাদিসের ব্যাপারে ইবনে তাইমিয়্যার বিস্তারিত বক্তব্যঃ




 [“Were It Not For You, I Would Not Have Created Creation.” ]

لولاك لولاك ما خلقت الأفلاك



Ibn Taymiyya on
"If not for Muhammad I would not have created you [Adam]"

Ibn Taymiyya said in his book "al-qaida al-jaleela fit- tawwasali wal-waseela", with commentary of Dr. Rabi'a bin Hadi 'Umayr al-Mudkhali, professor in the Islamic University of Madinah al-Munawwara, on page 166, para 493:

"...and like that is the hadith that is narrated by 'Abd ar-Rahman ibn Zayd ibn Aslam from his father from his grandfather from 'Umar ibn al-Khattaab (ra), marfu'an and mawqufan 'alayh, that when Adam (as) has committed the sin, he said, 'O Lord! I ask you for the sake of Muhammad [bi haqqi Muhammad] to forgive me.' He subhanahu wa ta'ala said, 'How did you know Muhammad?' He said, 'because when you created me with Your Hands and blew into me from Your Spirit, I raised my head and I saw on the legs of Your Throne written, 'laa ilaha ill-Allah Muhammadu Rasulullah' so I knew You would not put next to your name except the one who is the most beloved to You.' He said, 'you have said the truth, O Adam, and if it were not for Muhammad, I would not have created you.'" [law laa Muhammadan maa khalaqtuk].

And Ibn Taymiyya continues:

"And this hadith is narrated by al-Haakim in his Mustadrak, from the hadith of 'Abdillah bin Muslim al-FiHree, from Isma'il bin Salama. And Haakim said, 'and it is the first hadith I have mentioned from 'Abdur-Rahman in this book. And Haakim says that it is sahih. And it is related by Shaykh Abu Bakr al-Aajuri, in the book 'ash-Shari'ah' mawqufan on 'Umar from hadith 'Abdillah bin Isma'il bin Abi Maryam mawqufan from 'Abdur Rahman bin Zayd bin Aslam."

And we see here that Ibn Taymiyya is here presenting a hadith that was verified and certified by al-Haakim as authentic [sahih] and that is the hadith which related from Allah that "If not for Muhammad I would not have created you [O Adam]". And this opposes the many objections to such hadith like the similar hadith of Jaabir which is related about Allah that he said, "law laak maa khalaqtul khalq" - "If not for you [O Muhammad] I would not have created any of the Creation."

Ibn Taymiyya now goes into a lengthy discussion of the authenticity of the hadith which he just stated was authentic according to al-Haakim.

|→
Ibn Taymiyyah’s writings about venerating the Prophet tend to be eclipsed by his more controversial thoughts and responsum. His exploration of the law laaka theme, therefore, helps to shed light on another aspect of his character often ignored or overlooked by his admirers and detractors alike. In the eleventh volume of his Compendium of Legal Responses Ibn Taymiyyah, (Majma‘ Fataawaa (Riyadh: Daar al-‘alam al-Kutub, 1991), 11:96-98) he writes:

The superiority of our Prophet over the Angels was demonstrated on the Night of the Ascension (laylat al-mi‘raaj) when he arrived at a level where he could hear the ‘scratching of the pens’. He was now at a station higher than that of the Angels. Allah, Exalted is He, displays some of His tremendous power and amazing wisdom through righteous human beings, vis-a-via the Prophets and Saints, in ways which He does not do so through even the Angels. For He assembled in the former qualities that are dispersed throughout the other types of creation. So Allah created man’s body of the earth, but his spirit was created from the Highest Assembly (al-malaa’ al-a‘laa).

This is why it is said: ‘Man is a microcosm, but contains the macrocosm’. Now Muhammad, peace be upon him, is the master of humanity, the best of creation and the noblest of them in Allah’s sight. This is why it has been said that, ‘Allah created the universe because of him’. Or ‘Were it not for him, He would not have created the Throne, the Pedestal, the heaven, earth, sun or moon’. But this is not a hadith of the Prophet, peace be upon him: neither authentic nor weak. It was not related by any of those versed in the Hadith discipline on the authority of the Prophet, peace be upon him. Nor is it known to have come from any of the Companions. In fact, it is not known who actually uttered it. It is possible, though, to explain it from a correct perspective, such as by Allah’s saying: He has subjected to you whatever is in the heavens and the earth. 45:13 And by His words: He subjected the ships to you that they may run upon the sea at His command, and He subjected the rivers to you. He subjected to you the sun and the moon, constant in their courses, and subjected to you the night and the day. And gave you of all you ask Him; and if you count the favours of Allah, you shall never number them. 14:32-34.

"There are other passages similar to these, all of which clarify that Allah created creation for humanity’s sake: even though it is known that Allah, in doing so, had in mind an immense wisdom besides this and far greater than this. Here, though, He explains to humanity the benefits creation contains for them, and how they are immersed in Divine favours. Thus when it is said, ‘He did such and such [for this or that reason]’ it does not exclude the possibility of there being other wisdoms for the act. Similarly, the statement' :Were it not for so and so, such and such would not have been created’, does not negate the possibility of their being another higher wisdom behind the act. Instead it implies that since the most pious of humanity is Muhammad, creating him was a desirable end of deep-seated wisdom more so than for creating anyone else, and that the completion of creation and the crown of its very perfection only occurred with Muhammad, peace be upon him ... Now since man is the the seal of creation; the last of creation and its microcosm, then the best of them will also be the best of all creation in the absolute sense. Since Muhammad is the essence of humanity, the axis of creation and the distributor of the collective, he is, as it were, the ultimate purpose behind creation. So an objection cannot be raised against the saying, ‘For him all was created’, or ‘Were it not for him creation would not have been created’. Thus, if these or similar words are explained according to what the Book or Sunnah indicate, they should be accepted.”


নুশরাত্বীব কিতাব নিয়ে মিথ্যাচারের জবাবঃ জাবির (রাঃ) নুর সম্পর্কিত হাদিসটি রয়েছে বিভিন্ন কিতাবেঃ

1.





2.



রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর উসীলায় হযরত আদম (আঃ) এর ক্ষমা প্রার্থনা, আরশে কালেমা ও রাসুল (সাঃ) কে সৃষ্টি না করলে কিছুই সৃষ্টি করতেন না - সংক্রান্ত হাদিসের পর্যালোচনাঃ


হাফিজ ইবনে কাসীর (রহঃ) আল-বিদায়া ওয়ান নেহায়াঃ

   

সুত্র ১ : উমর (রাঃ) হতে→
উল্লেখ্য যে,
★ ইমাম হাকিম (রহঃ) মুস্তাদরাকে হাকিম এ বর্নিত সনদ সহিহ বলেছেন।
★ ইমাম বায়হাকী হযরত আব্দুর রহমান ইবনে জায়েদ ইবনে আসলাম (রহঃ) এর সুত্রে একক ভাবে বর্ননা করেন (ইবনে কাসীর যে হাদিসটিকে দুর্বল বলতে চেয়েছেন তা ইমাম হাকিম এর সহিহ সনদকে বলেন নি বরং ওনার মতে উক্ত রাভী দুর্বল এটা ঐ হাদিসের কথাই বলা হয়েছে যা Same হাদিস অন্য এক দুর্বল রাবীর সুত্রে ইমাম বায়হাকী বর্ননা করেছেন , মোল্লা আলী কারি (রহ) এর আল-মওলিদুর রাভীতে বর্নিত আছে তার প্রমান নিচে কিতাবের ছবিতেই পাবেন)


হাফিজুল হাদিস ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতী (রহঃ) খাসায়েসুল কুবরা তেঃ
সুত্র ১ : উমর (রাঃ) হতেঃ তিনি একে গ্রহণ করেছেন।
হাদিস শাস্ত্রের আইন অনুযায়ী যখন কোন মুহাদ্দিস কোন হাদিস বর্ননা করেন যদি কিছু না বলেন তবে বুঝতে হবে তিনি এই হাদিসকে গ্রহণ করেছেন।
Note: হাদিসটি জাল হলে তিনি এমন একটা বিখ্যাত কিতাবে বর্ননা করতেন না করলেও স্পষ্ট সতর্ক করে দিতেন।





বিখ্যাত মুহাদ্দিস মোল্লা আলী কারি (রাঃ) এটি দলিলস্বরুপ বর্ননা করেছেনঃ

সুত্র ১ : হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) সুত্রেঃ



এখানে আরো কিছু সুত্রের রেফারেন্স তিনি দিয়েছেনঃ

সুত্র ২ : হযরত আব্দুর রহমান বিন যায়েদ বিন আসলাম (রাঃ) সুত্রে → বায়হাকীঃ দালাইলুন নবুওয়াত → ইমাম হাকিম নিশাপুরীঃ আল মুস্তাদরাকঃ হাদিসটি সহীহ → ইমাম তাবারানী (রহঃ)

সুত্র ৩ : হযরত সালমান ফারসী (রাঃ) সুত্র→ ইমাম ইবনে আসাকির (রহঃ) বর্ননা করেছেন।


বিখ্যাত ইমাম মুহাদ্দিসে দেহলভী (রহঃ) এটি গ্রহণ করেছেনঃ
Note: হাদিসটি জাল হলে তিনি ওনার কিতাবে বর্ননা করতেন না আর হ্যা করলেও স্পষ্ট জাল বলে সতর্ক করে দিতেন।




শায়খুল ইসলাম ডঃ তাহেরুল ইসলাম কাদেরী তিনি ২টি সুত্র বর্ননা করেছেনঃ

সুত্র ১ : হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) সুত্রেঃ



সুত্র ৪ : ইবনে তাইমিয়্যাহ এর ২টি কিতাব থেকে হযরত মায়সারা (রাঃ) এর সুত্রে বর্ননা করেনঃ


রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৫

মা ফাতেমা (রাঃ) এর জানাযা ও দাফনঃ


রাসূল সাঃ এর ইন্তেকালের পর হযরত সাইয়্যেদা ফাতিমা রাঃ একেবারে ভেঙ্গে পরেন। সব সময়
পেরেশান থাকতেন। সর্বক্ষণ অপেক্ষায় ছিলেন, কখন রাসূল সাঃ সেই ভবিষ্যৎবাণী তথা সর্বপ্রথম
রাসূল সা. এর সাথে হযরত ফাতেমাই মিলিত হবেন বাস্তবায়িত হবে। কাজকর্মে একদম মন
বসতো না। ছেলে-মেয়ে ছিল সবই ছোট ছোট। কিন্তু তাদের দেখাশোনা করতে অক্ষম হয়ে
পড়েছিলেন। তখন হযরত আসমা বিনতে উমাইস জান্নাতী মহিলাদের সর্দর হযরত ফাতিমা (রা.) এর
পরিবারের দেখাশোনার মহান সৌভাগ্য লাভ করেন। তিনি নিষ্ঠার সাথে ফাতিমা রাঃ এর পরিবারের দেখভাল
করতে থাকেন।

আসমা বিনতে উমাইস ছিলেন রাসূল সাঃ এর আপন চাচাত ভাই হযরত যাফর তাইয়্যার রাঃ এর স্ত্রী। হযরত যাফর রাঃ যখন মুতার যুদ্ধে শাহাদত বরণ করেন। তখন আসমা বিনতে উমাইসকে প্রথম খলীফা হযরত
আবু বকর রাঃ বিবাহ করেন। তিনিই হযরত ফাতিমা রাঃ এর পরিবারের পূর্ণ দেখভাল করতে থাকেন।

যেহেতু হযরত ফাতিমা রাঃ খুবই লজ্জাবতী ছিলেন।
তাই তিনি হযরত আসমা বিনতে উমাইস রাঃ কে বলে রাখলেন যে, যেহেতু খোলাভাবে জানাযা
পড়ালে পর্দার মাঝে কমতি আসে। যা আমি খুবই অপছন্দ করি। তাই আমি চাই আমার জানাযা নিয়ে যাওয়ার
সময় এবং দাফন করার সময় পূর্ণ পর্দা রক্ষা করা হবে।
এ কারণে তুমি এবং আমার স্বামী ছাড়া আমার গোসল করানোর সময় আর কারো সহযোগিতা
নিও না। আর রাতের বেলায়ই যেন জানাযা নিয়ে যাওয়া হয়।
হযরত আসমা রাঃ বললেন, হে আল্লাহর রাসূলের (নয়নমনি) কন্যা ! আমি হাবশায় দেখেছি যে, জানাযার উপর গাছের শাখা বেঁধে উপরে কাপড় দিয়ে ঢেকে
দেয়া হয়। এর দ্বারা ঢুলির মত একটি আকৃতি বানানো
হয়ে থাকে। এটা বলে হযরত আসমা রাঃ খেজুরের
কিছু ঢাল আনালেন। তারপর এগুলোকে একত্র
করে এর উপর কাপড় টাঙ্গিয়ে হযরত ফাতিমা রাঃ কে
দেখালেন। এ দৃশ্য দেখে হযরত ফাতিমা রাঃ খুবই
খুশি হয়ে বললেন, আরে! এতো খুবই সুন্দর
পদ্ধতি! মা ফাতিমা (রা.) এর মৃত্যুর পর ঠিক এভাবেই ঢাল
দিয়ে তার উপর কাপড় টাঙ্গিয়ে রাতের বেলাই দাফন
কাফন সম্পন্ন করা হয়।
★ আসাদুল গাবা-৫/৫২৪,
★ তবকাতে ইবনে সাদ-৮/২৫৭,
★ তারীখে আহলে বাইতে আতহার-৬৭৭-৬৭৯


জানাযা কে পড়িয়েছিল?

হযরত ফাতিমাতুজ জাহরা রাঃ এর জানাযার নামায কে
পড়িয়েছিল? এ ব্যাপারে হাদীস, তারীখ ও
আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআত ও শিয়াদের কিতাবে
তিনটি নাম পাওয়া যায়। যথা-

১-হযরত আলী রাঃ।
২-হযরত আব্বাস বিন আব্দুল মুত্তালিব রাঃ।
৩-হযরত আবু বকর রাঃ।
{তাবাকাতে ইবনে সাদ-৮/২৫, আলবিদায়া ওয়াননিহায়া-৬/৩৩৩}

ﻋﻦ ﺟﻌﻔﺮ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻗﺎﻝ : ﻣﺎﺗﺖ ﻓﺎﻃﻤﺔ ﺑﻨﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ
ﻭﺳﻠﻢ ﻓﺠﺎﺀ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﻟﻴﺼﻠﻮﺍ ﻓﻘﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻟﻌﻠﻲ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻃﺎﻟﺐ :
ﺗﻘﺪﻡ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻣﺎ ﻛﻨﺖ ﻷﺗﻘﺪﻡ ﻭﺃﻧﺖ ﺧﻠﻴﻔﺔ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ
ﻭﺳﻠﻢ، ﻓﺘﻘﺪﻡ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻓﺼﻠﻰ ﻋﻠﻴﻬﺎ . “

ইমাম যাফর সাদেক রহঃ তার পিতা ইমাম মুহাম্মদ বাকের
রহঃ থেকে বর্ণনা করেন-

হযরত ফাতিমা রাঃ ইন্তেকাল করলে হযরত আবু বকর
রাঃ জানাযার নামায পড়তে আগমন করেন। তখন হযরত
আবু বকর রাঃ হযরত আলী রাঃ কে বললেন, আপনি
জানাযার নামায পড়ান। তখন হযরত আলী রাঃ বললেন,
আপনি আল্লাহর রাসূলের খলীফা! আপনার আগে
যেতে পারবো না। তাই হযরত আবু বকর রাঃ
সামনে এগিয়ে নামায পড়ালেন।
{কানযুল উম্মাল-১২/৫১৫, হাদীস নং-৩৫৬৭৭}

ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺟﻌﻔﺮ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺟﺪﻩ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺴﻴﻨﻘﺎﻝ :
ﻣﺎﺗﺖ ﻓﺎﻃﻤﺔ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ﻭﺍﻟﻌﺸﺎﺀ , ﻓﺤﻀﺮﻫﺎ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﻭﻋﺜﻤﺎﻥ
ﻭﺍﻟﺰﺑﻴﺮ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﻋﻮﻑ , ﻓﻠﻤﺎ ﻭﺿﻌﺖ ﻟﻴﺼﻠﻰ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﻗﺎﻝ ﻋﻠﻲ -
ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ : ﺗﻘﺪﻡ ﻳﺎ ﺃﺑﺎ ﺑﻜﺮ ﻗﺎﻝ : ﻭﺃﻧﺖ ﺷﺎﻫﺪ ﻳﺎ ﺃﺑﺎ ﺍﻟﺤﺴﻦ؟ ﻗﺎﻝ :
ﻧﻌﻢ ﺗﻘﺪﻡ ﻓﻮﺍﻟﻠﻪ ﻻ ﻳﺼﻠﻲ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﻏﻴﺮﻙ , ﻓﺼﻠﻰ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ -ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ
ﻋﻨﻬﻢ ﺃﺟﻤﻌﻴﻦ- ﻭﺩﻓﻨﺖ ﻟﻴﻠًﺎ . ﺧﺮﺟﻪ ﺍﻟﺒﺼﺮﻱ ﻭﺧﺮﺟﻪ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﺴﻤﺎﻥ ﻓﻲ
ﺍﻟﻤﻮﺍﻓﻘﺔ.

অনুবাদ- হযরত জাফর সাদেক রহঃ তার পিতা মুহাম্মদ
বাকের থেকে, আর তিনি তার পিতা যাইনুল
আবেদীন থেকে বর্ণনা করেন যে, খাতুনে
জান্নাত ফতিমা রাঃ এর ইন্তেকাল মাগরিব ও ইশার মাঝামাঝি
সময়ে হয়। তখন হযরত আবু বকর রাঃ, হযরত উসমান
রাঃ, হযরত যুবায়ের এবং হযরত আব্দুর রহমান বিন
আউফ রাঃ জানাযার নামাযের জন্য উপস্থিত হন। হযরত
আলী রাঃ জানাযার নামায পড়ানোর জন্য আমীরুল
মুমিনীন হযরত আবু বকর সিদ্দিক রাঃ কে বললেন।
হযরত আবু বকর রাঃ বললেন, হে আবুল হাসান!
আপনার উপস্থিতিতে আমি কিভাবে জানাযা পড়াই?
হযরত আলী বললেন, আপনি এগিয়ে আসুন!
আল্লাহর কসম! আপনি ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি
হযরত ফাতিমা রাঃ এর জানাযা পড়াবে না। অতএব হযরত
আবু বকর রাঃ ই হযরত ফাতিমা রাঃ এর জানাযার নামায পড়ান।
আর সেই রাতেই তাকে দাফন করা হয়।
{আররিয়াজুন নাজরাহ ফী মানাকিবিল আশারাহ লিমুহিব তাবারী-১/১৫৬}

শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৫

৭২ জন শহিদে কারবালার নামঃ


আল্লাহ পাক শহীদে কারবালার আত্মত্যাগ এর বিনিময়ে ওনাদের উসীলায় আমাদের নাজাতের ব্যবস্থা করে দিন।- আমিন

(1) হযরত সৈয়েদেনা ইমাম হুসাঈন ইবনে আলী (কাররামাহু ওয়াজাহুল
কারিম) রাদিআল্লাহু
(2) হযরত আব্বাস বিন আলী (কাররামাহু ওয়াজাহুল কারবলা)
(3) হযরতসৈয়েদেনা আলী আকবর বিন হুসাঈন (রাদিআল্লাহু )
(4) হযরত সৈয়েদেনা আলী আসগর বিন হুসাঈন (রাদিআল্লাহু)
(5) হযরত সৈয়েদেনা আব্দুল্লাহ বিন আলী (কাররামাহু ওয়াজাহুল
কারিম)
(6) হযরত সৈয়েদেনা জাফর বিন আলী( কাররামাহু ওয়াজাহুল কারিম)
(7) হযরত সৈয়েদেনা উসমান বিনআলী(কাররামাহু ওয়াজাহুল কারিম)
(8) ‎হযরতসৈয়েদেনা‬ আবু বকরবিন আলী(কাররামাহু ওয়াজাহুল
কারিম)
(9) হযরত সৈয়েদেনা আবু বকর বিন হাসান(রাদিআল্লাহু তায়ালা
আনহু) 
(10) হযরত সৈয়েদেনা কাসিম বিন হাসান(রাদিআল্লাহুু)
(11) হযরত সৈয়েদেনা আব্দুল্লাহ বিন হাসান (রাদিআল্লাহু )
(12) হযরত সৈয়েদেনা আওন বিন আব্দুল্লাহ বিন জাফর
(রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু)
(13) হযরত সৈয়েদেনা মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ বিন জাফর
(রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু)
(14) হযরত সৈয়েদেনা আব্দুল্লাহ বিন মুসলিম বিনআকীল(রাদিআল্
লাহু)
(15) হযরত সৈয়েদেনা মুহাম্মদ বিন মুসলিম (রাদিআল্লাহু)
(16) হযরত সৈয়েদেনা মুহাম্মদ বিন সাঈদ বিন আকীল
(রাদিআল্লাহু)
(17) হযরত সৈয়েদেনা আব্দুল রহমান বিন আকীল(রাদিআল্লাহু)
(18) হযরত সৈয়েদেনা জাফর বিন আকীল(রাদিআল্লাহু)
(19) হযরত ওনস বিন হাস` আসাদী (রাদিআল্লাহু)
(20) হযরত হাবিব বিন মাজাহির আসাদী(রাদিআল্লাহু)
(21) হযরত মুসলিম বিন আওসাজা আসাদী(রাদিআল্লাহু )
(22) হযরত কাইস বিন মাসহার আসাদী(রাদিআল্লাহু)
(23) হযরত আবু সামামা উমরু বিন আব্দুল্লাহ(রাদিআল্লাহু
(24) হযরত বুরির হামদািন(রাদিআল্লাহু
(25) হযরত হানালাবিন আসাদ( রাদিআল্লাহু)
(26) হযরত আবিস শাকরি(রাদিআল্লাহু) (27) হযরত আব্দুল রহমান
রাহবি(রাদিআল্লাহু)
(28) হযরত সাইফ বিন হাস` (রাদিআল্লাহু)
(29) হযরত আমির বিন আব্দুল্লাহ হামদানি(রাদিআল্লাহু)
(30) হযরত জুনাদা বিন হাস`(রাদিআল্লাহু)
(31) হযরত মাজমা বিন আব্দুল্লাহ(রাদিআল্লাহু)
(32) হযরত নাফে বিন হালাল (রাদিআল্লাহু)
(33) হযরত হাজ্জাজ বিন মাসরুক (রাদিআল্লাহু) মুয়াজ্জিন এ
কাফেলা
(34) হযরত ওমর বিন কারজা (রাদিআল্লাহু)
(35) হযরত আব্দুল রহমান বিন আবদে রব(রাদিআল্লাহু)
(36) হযরত জুনাদা বিন কাব(রাদিআল্লাহু)
(37) হযরত আমির বিন জানাদা(রাদিআল্লাহু)
(38) হযরত নাঈম বিন আজলান(রাদিআল্লাহু)
(39) হযরত স্বাদ বিন হাস`(রাদিআল্লাহু) (40) হযরত জুহায়ের বিন
কাইন(রাদিআল্লাহু)
(41) হযরত সালমান বিন মাজারাইব (রাদিআল্লাহু)
(42) হযরত সাঈদ বিন ওমর(রাদিআল্লাহু)
(43) হযরত আব্দুল্লাহ বিন বাসির (রাদিআল্লাহু)
(44) হযরত ইয়াজিদবিন জাঈদ কানদি(রাদিআল্লাহু)
(45) হযরত হারব বিন ওমর উল কাইস(রাদিআল্লাহু
(46) হযরত জাহির বিন আমির(রাদিআল্লাহু:)
(47) হযরত বাসির বিন আমির(রাদিআল্লাহু)
(48) হযরত আব্দুল্লাহ আরওয়াহ গাফফারি(রাদিআল্লাহু)
(49) হযরত জন (রাদিআল্লাহু)
(50) হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমির(রাদিআল্লাহু)
(51) হযরত আব্দুল আলা বিন ইয়াজিদ (রাদিআল্লাহু)
(52) হযরত সেলিম বিন আমির(রাদিআল্লাহু) আজদী
(53) হযরত কাসিম বিন হাবীব(রাদিআল্লাহু)
(54) হযরত জায়েদ বিন সেলিম (রাদিআল্লাহু)
(55) হযরত নোমান বিন ওমর (রাদিআল্লাহু) আবদী
(56) হযরত ইয়াজিদ বিন সাবিত (রাদিআল্লাহু)
(57) হযরত আমির বিন মুসলিম (রাদিআল্লাহু)
(58) হযরত সাইফ বিন মালিক (রাদিআল্লাহু)
(59) হযরত জাবির বিন হাজ্জজি(রাদিআল্লাহু)
(60) হযরত মাসুদ বিন হাজ্জজি (রাদিআল্লাহু)
(61)হযরত আব্দুল রহমান বিন মাসুদ(রাদিআল্লাহু)
(62) হযরত বাকের বিন হাই
(63) হযরত আম্মার বিন হাসান তাই(রাদিআল্লাহু)
(64) হযরত জুরঘামা বিন মালিক (রাদিআল্লাহু)
(65)হযরত কানানা বিনআতিক(রাদিআল্লাহু)
(66) হযরত আকাবা বিন স্লাট (রাদিআল্লাহু)
(67)হযরত হুর বিন ইয়াজিদ তামিমি (রাদিআল্লাহু)
(68) হযরত আকাবা বিন স্লট (রাদিআল্লাহু)
(69) হযরত হাবালা বিন আলী শিবানী (রাদিআল্লাহু)
(70) হযরত কানাবা বিন ওমর(রাদিআল্লাহুতায়াল আনহু)
(71) হযরত আব্দুল্লাহ বিন ইয়াকতার (রাদিআল্লাহু তায়ালা
আনহু)
(72) হযরত গোলাম এ তুরকি (রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু)