কোটি কোটি নেকীর ভান্ডার- সুবাহানাল্লাহ
নিজে জানুন আমল করুন অপরকে জানান।
এতে যদি ১ থেকে হাজার মানুষ পর্যন্তও ছড়ায় আর তা শিক্ষা গ্রহন করে আপনার দ্বারা উপকার প্রাপ্তদের সকলের সওয়াব আপনার আমলনামায় দেয়া হবে ইনশা-আল্লাহ।
★ সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে আল-কুরআন ২ বার খতমের সওয়াব হয়।
(তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)
★ সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০)
★ সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)
★ সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
★ সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
★ সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)
★ আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)
★ সুরা নসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
★ সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)
★ সুরা তাকাসুর ১ বার পাঠ করলে ১০০০ আয়াত পাঠের সমান সওয়াব হয়।
(বায়হাকী, মিশকাত ১ম, পৃ ১৯০)
★ দুরুদে লাকী ১ বার পড়লে ১ লক্ষ বার দুরুদ পাঠের সমান সওয়াব হয়।
★ ২০ লক্ষ নেকীর দোয়া :-
" লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা'লাহু আহাদান সামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউ লাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ "
পরিশেষে,
রাসুল (সা) বলেন, “যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্মে কোনো সুন্নাতুন্ হাসানা তথা উত্তম প্রথা/রীতি প্রবর্তন করেন, তিনি এর সওয়াব পান এবং যারা তার পরে ওতে আমল করবে, তাদের সওয়াবও তিনি পেতে থাকেন; আর তাদের (পরবর্তী আমলকারীদের) সওয়াবেরও এতে ন্যূনতম কমতি হয় না। অনুরূপ ভাবে কেউ যদি ধর্মে খারাপ কিছু সংযোজন করে আর কেউ তা অনুসরণ করে, সে ওই মন্দের জন্য দায়ী থাকবে।”
[সাহীহ মুসলিম> ৬৪৬৬]
রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন-আমার পক্ষ থেকে একটি বাণী হলেও [মানুষের কাছে] পৌঁছে দাও।
*তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-৫৫৭০,
*সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩২৭৪,
*সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬২৫৬,
*সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৬৯
নিজে জানুন আমল করুন অপরকে জানান।
এতে যদি ১ থেকে হাজার মানুষ পর্যন্তও ছড়ায় আর তা শিক্ষা গ্রহন করে আপনার দ্বারা উপকার প্রাপ্তদের সকলের সওয়াব আপনার আমলনামায় দেয়া হবে ইনশা-আল্লাহ।
★ সুরা ফাতিহা ৩ বার পড়লে আল-কুরআন ২ বার খতমের সওয়াব হয়।
(তফসীরে মাযহারী ১ম, পৃ ১৫)
★ সুরা ইখলাস ৩ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ বুখারী ২য়, পৃ ৬৫০)
★ সুরা ইয়াসিন ১ বার পড়লে ১০ খতম এর সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৬)
★ সুরা কাফিরুন ৪ বার পড়লে খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
★ সুরা যিলযাল ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
★ সুরা ক্বদর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৮০)
★ আয়তুল কুরসী ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(তফসীরে মাযহারী ২য় খন্ড, পৃ ৩১)
★ সুরা নসর ৪ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(সহিহ তিরমিযি ২য়, পৃ ১১৭)
★ সুরা আদিয়াত ২ বার পড়লে ১ খতমের সওয়াব হয়।
(দুররে মনসুর ৬ষ্ট, পৃ ৬৯৫)
★ সুরা তাকাসুর ১ বার পাঠ করলে ১০০০ আয়াত পাঠের সমান সওয়াব হয়।
(বায়হাকী, মিশকাত ১ম, পৃ ১৯০)
★ দুরুদে লাকী ১ বার পড়লে ১ লক্ষ বার দুরুদ পাঠের সমান সওয়াব হয়।
★ ২০ লক্ষ নেকীর দোয়া :-
" লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা'লাহু আহাদান সামাদান লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউ লাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ "
পরিশেষে,
রাসুল (সা) বলেন, “যে ব্যক্তি ইসলাম ধর্মে কোনো সুন্নাতুন্ হাসানা তথা উত্তম প্রথা/রীতি প্রবর্তন করেন, তিনি এর সওয়াব পান এবং যারা তার পরে ওতে আমল করবে, তাদের সওয়াবও তিনি পেতে থাকেন; আর তাদের (পরবর্তী আমলকারীদের) সওয়াবেরও এতে ন্যূনতম কমতি হয় না। অনুরূপ ভাবে কেউ যদি ধর্মে খারাপ কিছু সংযোজন করে আর কেউ তা অনুসরণ করে, সে ওই মন্দের জন্য দায়ী থাকবে।”
[সাহীহ মুসলিম> ৬৪৬৬]
রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন-আমার পক্ষ থেকে একটি বাণী হলেও [মানুষের কাছে] পৌঁছে দাও।
*তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-৫৫৭০,
*সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩২৭৪,
*সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬২৫৬,
*সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৬৯
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন